Tuition Fee Waiver vs Funding vs Scholarship: what are the differences?

Rajon Bhuiyan
4 min readFeb 28, 2024

--

Tuition Fee Waiver
বনাম
Funding
বনাম
Scholarship

দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা অর্জনের স্বপ্ন দেখে বাংলাদেশের অনেক শিক্ষার্থী। তবে নিজের / পরিবারের টাকায় দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়া ও এই খরচ বহন করা অনেকের জন্যই কঠিন। তাই উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণে আশাবাদীদের মধ্যে প্রায় প্রত্যেকেরই লক্ষ্য থাকে ফান্ডিং (Funding) বা বৃত্তি (Scholarship) অর্জন করা।

কিন্তু বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর শিক্ষা ও পড়াশোনার জন্য খরচটা কে দিবে? কেন দিবে? কিভাবে দিবে?
-এসব ব্যাপারে অনেকেরই সুস্পষ্ট ধারণা থাকে না। তাহলে আর্টিকেলটি থেকে এসম্পর্কে জেনে নেয়া যাক:

Going for Admission into an MSc program:
ধরা যাক, একজনের ‘X’ University তে MSc in ‘Y’ সাবজেক্ট নিয়ে পড়ার প্রবল ইচ্ছা। ওই বিষয়ের Tuition Fee হচ্ছে 10,000 Euro per year। এখন আপনি ওই বিষয়ে ভর্তির জন্য GRE দিলেন, এরপর IELTS/ TOEFL দিলেন, এবং সকল documents (BSc certificate, BSc transcript, CV, motivation letter, recommendation letter, passport, test scores ইত্যাদি) সহ Apply করলেন।

Tuition Fee Waiver:
MSc program থেকে আপনি ভর্তি (admission letter) পেয়ে গেলেন। এরপর আপনি আবেদন করলেন Tuition Fee মওকুফ করার জন্য, যেহেতু এতো টাকা Tuition Fee দেয়া আপনার জন্য অসম্ভব। আপনার overall profile ভালো হওয়ায় ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ Tuition fee টা হয়ত মওকুফ করে দেয়া হলো। আপনাকে তাহলে আর 10,000 Euro per year Tuition Fee দিতে হবে না। ইহাকে বলা হয় Total (সম্পূর্ণ) Tuition Fee Waiver ।

কারও কারও ক্ষেত্রে হয়তো সম্পূর্ণ Tuition Fee টা মওকুফ করা হয় না । ধরেন, কারও জন্য অর্ধেকটা মওকুফ করা হল । এখন Tuition Fee দিতে হবে 5,000 Euro per year । ইহাকে বলে Partial (আংশিক) Tuition Fee Waiver ।

Full Funded Admission:
তবে Total (সম্পূর্ণ) Tuition Fee Waiver এ Tuition Fee না দিতে হলেও, থাকা এবং খাওয়ার খরচ (Living expenses, house rent, insurance, groceries, books, internet etc) আপনাকে বন্দোবস্ত করতে হবে। আর এই খরচের অংকটাও কম নয়। একজন অনেক শিক্ষার্থীর পক্ষে টিউশন ফি না দিতে হলেও নিজের খরচ বহন করাটাও বেশ কঠিন। আর এজন্য অনেককে ধরনা দিতে হয় প্রফেসরের কাছে, তার ল্যাবে কাজের জন্য। আর ল্যাবে কাজের বিনিময় পাওয়া যায় টাকা (বেতন), যা দিয়ে বেশ ভালো ভাবেই হয়ে যায় চলাফেরার খরচ। এজন্য প্রয়োজন হয় ভালো একটি Profile, GRE- IELTS/TOEFL Score, Paper- Publication ইত্যাদি। এক্ষেত্রে ভালো Profile দিয়ে Professor এর থেকে পাওয়া যায় Teaching Assistantship (TA) অথবা Research Assistantship (RA) অথবা Graduate Assistantship (GA)। আর প্রফেসরের অধীনে এই কাজের বিনিময়ে যে অর্থ মিলবে তা দিয়ে হয়ে যায় একজনের খরচ। যাকে সোজা বাংলায়, একটু দুষ্টুমি করে হয়তো বলা যায়, ‘কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) প্রকল্প’।

MSc পড়ালেখার পাশাপাশি, প্রফেসরের ল্যাবে-প্রোজেক্টে কাজ করবেন, ক্লাস ও পরীক্ষায় নেয়ায় সাহায্য করবেন, BSc ছাত্রদের পরীক্ষার খাতা দেখায় সাহায্য করবেন, তাদেরকে পড়া বুঝায় দিতে সাহায্য করবেন — এসবের বিপরীতেই দেয়া হয় অর্থ (বেতন)। অনেক সময় Department সরাসরি Graduate Assistantship (GA) দিতে পারে। যা সম্পূর্ণ Dept. এর সিদ্ধান্ত।

Professor এর কাছে গবেষণার জন্য, সরকার অথবা Industry অথবা অন্য কোন প্রতিষ্ঠান থেকে যে Research Fund আসে, সেখান থেকে যখন প্রফেসর আপনাকে কাজের বিনিময়ে অর্থ দিবেন এবং তাতে যদি আপনের সকল খরচাপাতি হয়ে যায়, তবে তাকেই বলে Fully Funded Admission । এই ধরণের Fully Funded Admission হওয়ার একটা সুবিধা হল যে আপনাকে আর part time job (in restaurant, petrol pump, supermarket) করতে হবে না।

Admission with Full Scholarship (MSc):
অনেক দেশেই সরকার, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠান আছে যারা মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের উচ্চশিক্ষার জন্য Scholarship বা বৃত্তি প্রদান করে থাকে। কিছু ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটি এর সাথে এমন সংস্থাদের সরাসরি সংযোগ থাকে।

এমন ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটিতে Admission পেলে তারাই আপনাকে Scholarship এর জন্য বিবেচনা করবে। আলাদাভাব হয়তোে আপনাকে তেমন কিছু করতে হবে না। এক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটির দেখানো নির্দেশনা অনুসরণ করেই (maybe the submission of a motivation letter or a letter stating why you deserve a scholarship etc) পাওয়া যায় এই বৃত্তি।

আবার কখনো Admission Letter হাতে পাওয়ার পরে আলাদা ভাবে University/ সরকার/ সংস্থার কাছে বৃত্তি/স্কলারশীপের জন্য আবেদন করতে হয়। তাদের সিলেকশন কমিটি (Student Selection Committee) যোগ্য বিবেচনা করলে আপনাকে Scholarship দিতে পারে।

সাধারণত Full Scholarship পেলে আপনের Tuition Fee ওরাই দিবে। তারপর আপনার থাকা, খাওয়া, ঘুরাঘুরি,পকেট খরচ, হেলথ্ ইনস্যুরেন্স, বাসা ভাড়া সহ সব কিছুর খরচও তারাই বহন করবে। কিছুক্ষেত্রে স্টুডেন্টের প্লেনের ভাড়াও দিয়ে দিতে পারে। মূলত, গরীব দেশের মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চশিক্ষায় সাহায্য করাই এদের কাজ।

অর্থাৎ, আপনি শুধু ক্লাস করবেন, পড়াশোনায় মনোযোগী থাকবেন- এই দিকে মাস শেষে আপনের Bank Account এ বৃত্তির টাকা চলে আসবে। এর জন্য আপনাকে অতিরিক্ত কোন কাজ (university lab or restaurant) করতে হবে না। যদি এমনটা হয় তবে তাকেই বলে Admission with Full Scholarship.

পৃথিবীর নামকরা কিছু Scholarship সমূহ:
Fulbright Scholarship (USA),
Erasmus Mundus Scholarship (Europe),
DAAD Scholarship (Germany),
Chevening Scholarships (UK),
SI Scholarship (Sweden),
Endeavour Postgraduate Awards (Australia),
Monbukagakusho: MEXT Scholarship (Japan)

Note: this article was written in February 2024 and last edited in February 2024.

— — —
Best Regards,
Rajon Bhuiyan
Erasmus Mundus Scholarship recipient for Erasmus Mundus Joint Masters (2017–2019 session),
&
the Management Board Member (2021–2025) of Erasmus Mundus Students and Alumni Association (EMA)
&
Internship in a German University with DAAD Stipend (2016)

--

--

Rajon Bhuiyan

Energy Engineer, Entrepreneur and an Erasmus Mundus Scholar. Supporting the Internationalisation of Higher Education, Erasmus+ & Joint Degree Programs.