22 UX Law in Bengali with Example | UX Design । ইউএক্স ডিজাইন

Abdul Khaleque
9 min readAug 31, 2021

--

22 UX Law in Bengali with Example | UX Design । ইউএক্স ল ।

UX Law কি?

ডিজাইন করার সময় UX ডিজাইনাররা যে ডিজাইন স্ট্যান্ডার্ড গুলো ফলো করে তাদের ডিজাইন করে, সেই সব ডিজাইন স্ট্যান্ডার্ডকেই UX Law বলে।

একজন ইউএক্স ডিজাইনার তাঁর পোডাক্টে এই Law গুলা যত ভালো ভাবে প্রয়োগ করতে পারে তাঁর ডিজাইনটা ইউজারের নিকট ব্যবহার ততটা কার্যকরী এবং সহজ হয়।

ইউএক্স ল এবং প্রোডাক্টের সাক্সেস রেট এর মধ্যে সম্পর্ক সমানুপাতিক। অর্থাৎ ইউএক্স ল যদি একটা ডিজাইনে ভালোভাবে ইমপ্লিমেন্ট হয়, তাহলে ঐ প্রোডাক্টটা তাঁর লক্ষ্য অর্জন ততটা ভালোভাবে করতে পারবে। আর ইউএক্স ল যদি ঠিক ভাবে ইমপ্লিমেন্ট না হয়, তাহলে ওই প্রোডাক্টটা তাঁর লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হবে।

Von Restorff Effect

অনেকগুলো একইরকম অবজেক্ট বা সিস্টেমের মধ্যে যদি একটা ভিন্নরকম সিস্টেম বা অবজেক্ট থাকে, ইউজার সাধারণত সেটাই প্রথমে লক্ষ করে।

Von Restorff Effect বা Isolation Effect মূলত এই কন্সেপ্ট নিয়েই কাজ করে।

উপরের ডিজাইনে বাটন, ফন্ট এবং আইকনে সবুজ কালার আছে। কিন্তু ইন্সট্যান্ট চ্যাট অপশনে হঠাত নীল কালার ব্যবহার করা হয়েছে। অর্থাৎ একটা সিমিলার সিস্টেমের ভিতর একটা ভিন্নরকম কালার ব্যবহার করে ইউজারের দৃষ্টি আকর্ষনের চেষ্টা করা হয়েছে। এটা Von Restorff Effect বা Isolation Effect এর উদাহরণ।

উপরের এই ডিজাইনেও Von Restorff Effect বা Isolation Effect অনুসরণ করা হয়েছে। কারণ, মাঝের প্যাকেজের শেপের আকার, উপরে Most Popular বাটন এবং বাটনের কালার পাশের অন্য দুইটা ডিজাইন থেকে ভিন্ন।

Hick’s Law

একজন ইউজার যদি কোন একশন নিতে চায়, তাহলে সে যাতে সর্বাপেক্ষা কম ডিসিশন নিয়ে কাজটা সম্পন্ন করতে পারে- Hick’s Law মূলত এই বিষয়টা নিয়েই কাজ করে।

উপরের ডিজাইনের সার্চ অপশনে একজন ইউজার শুধুমাত্র তাঁর যে জিনিসটা প্রয়োজন সেটা লিখে সার্চ দিলেই পাবে। এরপর পেজ লোড হওয়ার পর সে তাঁর সেই প্রোডাক্ট এর বাজেট কেমন, সেলার কোন দেশের, কি কি ডেলিভারি দেবে, কত সময়ের মধ্যে ডেলিভারি দেবে — এইগুলো জানতে পারবে।

অর্থাৎ এখানে ইউজার তাঁর প্রডাক্টের খোজার জন্য খুব কম ডিসিশন নিয়েই সার্চ করতে পারছে।

Zeigarnik Effect

ইউজার সাধারণত, সম্পূর্ণ কাজের থেকে অসম্পূর্ণ কাজ বেশি মনে রাখে বা সে সেই অসম্পূর্ণ কাজটা সম্পূর্ণ করার জন্য নিজের ভেতর তাড়না অনূভব করে।

উপরের ডিজাইনে আর্টিকেলটা কত পার্সেন্ট পড়া হয়েছে সেটা দেখাচ্ছে। ইউজার স্ক্রল ডাউন/আপ করলে এই পার্সেন্টেঞ্জটা কম/বেশি হতে থাকে। তাই ইউজার যখন আর্টিকেলটা পড়ে তখন সে বুঝতে পারে, আর্টিকেলটা সে কত টুক পড়েছে এবং বাকি অংশ সে পড়ার জন্য তাড়না অনুভব করে।

Serial Position Effect

ডিজাইনে যদি কোন লিস্ট থাকে তাহলে ইউজার সাধারণত সেই লিস্টের প্রথম এবং শেষ অংশটা প্রথমে চেক করে, এরপর মাঝের অংশে খেয়াল করে।

অর্থাৎ ইউজার যেকোন কিছুর সর্বপ্রথমে এবং সর্বশেষে কি আছে সেটা চেক করে, এরপর মাঝের অংশ দেখে।

সুতরাং ডিজাইনার যখন কোন কিছু ডিজাইন করবে তখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এলিমেন্টগুলো সর্বপ্রথমে দেবে এবং সর্বেশেষে ইউজারকে একটা অভারওল আইডিয়া দেবে। Serial Position Effect মূলত এই বিষয়টা নিয়েই কাজ করে।

উপরের ডিজাইনে Sign In এবং Search অপশনটা সর্বপ্রথমে দেয়া হয়েছে। আর সর্বশেষে দেয়া হয়েছে Settings, Feedback, Help অপশন সহ আর কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অপশন। মাঝে অন্যগুলোর তুলনায় কম গুরুত্বপূর্ণ অপশন।

Law of Common Region

ইউজার যখন কোন অপশনে ক্লিক বা মাউস দিয়ে হোবার করে তখন সেই অংশটা একটু শ্যাডো বা অন্যগুলোর থেকে আলাদা হয়। এই আলাদা হওয়াটা যেকোন ভাবেই হতে পারে। যেমনঃ কালার চেঞ্জ, শেপের আকার ছোট/বড়, ড্রপ ডাউন মেনু, পপ আপ ওপেন বা অন্যকোনভাবে। অর্থাৎ ইউজারের একশনে যে অংশটুকুর চেঞ্জ আসে সেটাকেই Law of Common Region বলে।

উপরের ডিজাইনে Find Talent এ ক্লিক দেয়ার পর ড্রপ ডাউন মেনু আসছে এবং এই ড্রপ ডাউন মেনু ড্রপ শ্যাডো দিয়ে আলাদা করা হয়েছে অন্য ডিজাইন থেকে। এরপর মাউস Browse and buy projects এইখানে হোবার করার কারণে এই অংশটাতে একটা শ্যাডো আসছে যেটা উপরের এবং নিচের অপশনটাতে নেই।

অর্থাৎ এখানে Law of Common Region এইটা ফলো করা হয়েছে।

Jacob’s Law

ইউজার সেই সাইটগুলোতেই ভিজিট করতে সাচ্ছন্দবোধ করে যেগুলা ঐ রিলেটেড সাইটের স্ট্যান্ডান্ড/প্যাটার্ন/থিম/কন্সেপ্ট ফলো করে ডিজাইন করা হয়েছে।

এই ফলো করা বলতে কপি করা বুঝাচ্ছে না। ধরা যাক, একটা ই-কমার্স সাইটের জন্য অর্ডার করার জন্য আইকনটা সাধারণত ‘Cart’ আইকনই হবে। অন্য কোন আইকন হবে না। এখন এই আইকন ভিন্ন রকম কালার বা শেপের হতে পারে। আবার প্রোডাক্টের রিভিউ সাধারণত প্রোডাক্টের নিচের থাকবে, উপরে থাকবে না।

Aesthetic-Usability Effect

যে ডিজাইনটা দেখতে সুন্দর সেটা ইউজার ভিজিট করতে পছন্দ করে এবং সেই সাইটে সে বেশি সময় থাকে।

প্রথমে দর্শনধারী পরে গুনবিচারী।

Doherty Threshold

ইউজার কোন একশন নেয়ার পর ৪০০ মিলি সেকেন্ডের ভেতর তাকে কোনভাবে ইনফর্ম করতে হবে যে তাঁর একশনটা ইমপ্লিমেন্ট হচ্ছে বা হচ্ছে না। ইউজারকে যেকোনভাবেই ইনফর্ম করা যেতে পারে। যেমনঃ লোডিং ফিচার, পার্সেন্টেঞ্জ বা অন্যভাবে।

উপরের ৩৩% দ্বারা বোঝা যাচ্ছে, Privacy Issues ৩৩% ফিক্স কমপ্লিট হয়েছে।

Miller’s Law

একজন ইউজার সাধারণত ৭(+-২) টা আইটেম মনে রাখতে পারে বা ইজিলি ফোকাস করতে পারে। এর থেকে বেশি হলেই ইউজারের সেই আইটেম বা লিস্টের প্রতি মনোযোগ নষ্ট হয় বা এর বেশি হলে তখন ইউজার তাঁর আইটেমটা খুজে পেতে সমস্যায় পড়ে।

এইজন্য বেশির ভাগ ডিজাইনে ৭(+-২) মেনু রাখা হয়।

Goal-gradient effect

ইউজারকে যদি দেখানো যায় যে, সে তাঁর একশন নেয়ার কোন অবস্থানে আছে, তাহলে সে তাঁর গোল টা তত কমপ্লিট করার জন্য তাড়না অনুভব করে। অর্থাৎ, ইউজার যত গোলের কাছে এগিয়ে যায়, সে তত সেই গোলটা কমপ্লিট করার ইচ্ছা করে।

Law of Proximity

সম্পর্কযুক্ত এলিমেন্ট গুলো পাশাপাশি গ্রুপ বা গুচ্ছ আকারে থাকে।

উপরের ডিজাইনে Online Store সম্পর্কিত বিষয়গুলো পাশাপাশি আছে। Point Of Sale একসাথে, Support একসাথে, Shopify একসাথে এবং Social Media Icon গুলো একসাথে আছে।

Law of Uniform Connectedness

ডিজাইনের এলিমেন্টগুলার মধ্যে যদি কোন মিল নাও থাকে তবুও অন্য আরেকটা শেপ, কালার ইত্যাদি দিয়ে ডিজাইনের সেই এলিমেন্টগুলোর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করা যায়।

এখানে প্রত্যেকটা ভিন্ন ভিন্ন FAQ প্রশ্নের মাঝে চিকন লাইন শেপ ব্যবহার করে এদের মাঝে সম্পর্ক স্থাপন করা হয়েছে।

Law of Prägnanz

ইউজার কম ইফোর্ট ব্যবহার করে কঠিন বা কমপ্লেক্স ইনফো বা তাঁর যা প্রয়োজন সেটা খুজে পেতে চায়। কারণ এতে মেন্টাল স্ট্রেস কম!

উপরের ডিজাইনে ক্লায়েন্ট প্রথমে Logo লিখে সার্চ করে এরপর সে সাধারণত নিচের অপশন গুলাতে ক্লিক করে করে।

Law of Similarity

ইউজার ডিজাইনের একই থিম ব্যবহার করে ডিজাইন করা হয়েছে এমন এলিমেন্ট দেখতে সাচ্ছন্দবোধ করে।

উপরের ডিজাইনে হেডিং এর ফন্টের সাইজ একই। এবং হেডিং এর নিচে প্রত্যেকটাতেই ২ লাইন করে সাব টেক্সট আছে।

Occam’s Razor

ইউজার সাধারণত যেটাতে কম অপশন বা কম কমপ্লেক্স আছে এমন মেনুতে প্রথমে ভিজিট বা খেয়াল করে।

যেমন উপরের ডিজাইনে, ইউজার প্রথমে Home, Products, Get to know us এই মেনু গুলো প্রথমে পড়ে দেখবে। এরপর নিচের অপশন গুলো পড়ে দেখবে এবং একশন নিবে। কারণ, এখানে এই ৬টা মেনু দিয়ে সব কিছু ক্যাটাগরাইজ করা হয়েছে। ইউজার দ্রুত ইনফরমেশন পাওয়ার জন্য প্রথমে মেনু এবং পরে সেই মেনুর অপশন পড়ে দেখবে।

Pareto Principle

৮০ পার্সেন্ট রেজাল্ট আসে ২০ পার্সেন্ট গুরুত্বপূর্ণ ইফোর্ট থেকে।

যেমন আমরা যদি What is UX design? এটা নিয়ে জানতে চাই, তাহলে আমাদের গুগলের সব পেইজের ব্লগ পড়ার দরকার নেই। প্রথম ২ টা পেইজের ব্লগ পড়লেই আমাদের ইউএক্স ডিজাইন কি এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে। অর্থাৎ আমরা ১০টা পেইজের ব্লগের রেসাল্ট পেলার প্রথম ২টা পেইজের ব্লগ পড়ে।

Parkinson’s Law

ইউজারের কাছে যখন অনেক সময় থাকে, তখন সে ডিজাইনের অগুরুত্ব পূর্ণ মেনুতেও ভিজিট করে যেটা তাঁর দরকার নাই, কিন্তু ইউজারের নিকট যখন কম সময় থাকে সে শুধুমাত্র সেই মেনুতেই ভিজিট করে যেটা তাঁর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

অথবা ইউজারের সময়ের উপর ভিত্তি করে তাঁর একশন ভিন্নরকম হতে পারে।

অর্থাৎ ইউজার কখন ডিজাইনটা ইউজ করবে সেই ‘সময়’ বিবেচনা করে ডিজাইন করা উচিৎ।

যেমন ইউজারের কাছে যখন সময় থাকে তখন সে লিখে সার্চ করে, কিন্তু যখন তাঁর কাছে সময় কম থাকে তখন সে ভয়েস সার্চ ব্যবহার করে।

Peak-End Rule

ইউজার তাঁর এক্সপেরিয়ান্স বিচার করে সে কাজ করার সর্বোচ্চ মূহুর্তে এবং শেষের দিকে কেমন রেসপন্স পেয়েছে তাঁর ভিত্তিতে।

যেমন কোন ওয়েবসাইট যতই সুন্দর ডিজাইনের হোক না কেন, কাজ করার মূহুর্তে যদি সেটা Error দেখায়, তাহলে সেই ওয়েবসাইটের আসলে কোন ভ্যালু নাই ইউজারের কাছে।

Postel’s Law

ইউজারের কাছ থেকে যত কম এবং সহজভাবে ইনফরমেশন নেয়া যায়, ততই ভালো। ইউজার যাতে ইনফরমেশন দিতে সাচ্ছন্দ্যবোধ করে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

যেমন উপরের ডিজাইনে ইউজার তাঁর ফেসবুক অথবা জিমেইল দিয়েই সিংক করে medium.com এ জয়েন করতে পারবে। কয়েক মিনিট সময় ব্যয় করে ফরম সাবমিট করে জয়েন করার থেকে এরকম সিংক করে সাইন আপ করা ইউজারের জন্য অনেক ইজি।

Tesler’s Law

প্রত্যেক সিস্টেমে কিছু না কিছু জটিলতা থাকেই, ইউএক্স ডিজাইনারের উচিৎ ইউজারের জন্য সিস্টেম টাকে সর্বাপেক্ষা সহজ করার চেষ্টা করা।

False-Consensus Effect

নিজের মত করে বা নিজের বুঝ মতো ডিজাইন করা উচিৎ না। ইউজাররা প্রত্যেকেই বিভিন্ন সেক্টরের, বিভিন্ন প্রফেশনের। তাই এমন ভাবে ডিজাইন করা যাবে না, যেটা বুঝতে ঐ টারগেটেট ইউজারের সমস্যা হয়।

যে ডিজাইন করবে সে ডিজাইনার, ওয়েবসাইটটা কিন্তু শুধু তাকে ভিজিট করার জন্য বানানো হচ্ছে না। অর্থাৎ শুধু ওয়েবসাইটে এসে সেই বুঝতে পারবে কোনটা থেকে কি হয়, এরকম করা যাবে না। ওয়েবসাইটকে ডিজাইন করতে হবে ইউজারের মতো করে, যাতে তাঁর জন্য সেটা ইফেক্টিভ হয়।

Fitts’s Law

টারগেটে পৌছানোর জন্য ইউজার যে দূরত্ব অতিক্রম করে এবং টারগেটটা ইউজারের নিকট কত বড় বা ছোট(সহজেই লক্ষনীয়) , এই দুইটার অনুপাতকে Fitts’s Law বলে।

- টারগেটের আকার এমন হবে যাতে সেটা ইউজারের নিকট খুব সহজেই লক্ষনীয় হয়।

- টারগেটটা অন্য সব ডিজাইন থেকে থেকে ভিন্ন হবে, হোক সেটা আকারে, কালারে বা অন্য কোনভাবে।

- টারগেটটা খুব সহজেই সিলেক্ট করার মতো হতে হবে।

  • ইউজার যাতে খুব কম দূরত্ব অতিক্রম এবং কম সময় ব্যয় করে, টারগেটের কাছে পৌছাতে পারে — এরকম হতে হবে।

এইটা Fitts’s Law এর উদাহরণ হতে পারে। একজন ইউজার যখন ফেসবুকে ভিজিট করে তখন সাধারণ তাঁর মাউস কার্সর ডিসপ্লের মাঝখানে থাকে। আর এখানে Log In বাটনটাও ইউজারের কার্সর থেকে কম দূরত্বের মধ্যে অবস্থান করছে এবং বাটনের আকার বড় হওয়াতে এটা ইউজারের নিকট খুব সহজেই লক্ষনীয়। তাই বলা যায়, এখানে Fitts’s Law অনুসরণ করা হয়েছে।

ইউটিউবে আমি এই UX Law গুলা নিয়া একটা ভিডিও করছিলাম। ভিডিওটা চাইলে দেখতে পারেন। https://youtu.be/Y13jBmjj6qY

Read my other Bengali UI/UX Design article
Understand UX Role by example of an app
Card Sorting Details in Bangla | UX Design | ইউএক্স ডিজাইন

আমি উপরের ইউএক্স ল গুলো বিভিন্ন ব্লগের আর্টিকেল এবং ইউটিউব ভিডিও দেখার পর যা বুঝতে পারছি, সেটা বাংলায় আমার নিজের মতো করে লেখার চেষ্টা করেছি। কোন ভূল থাকলে নির্ধিধায় জানাতে পারেন।
আর এই আর্টিকেলটা যদি আপনার উপকারে আসে তাহলে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করার মাধ্যমে আমাকে ইন্সপায়ার করতে পারেন। আমার ইনশাআল্লাহ সামনে আরো আর্টিকেল লেখার ইচ্ছা আছে।

Contact with me
https://www.behance.net/helloaksarkar
https://dribbble.com/helloaksarkar
https://www.facebook.com/aksarkar.me
https://www.linkedin.com/in/helloaksarkar
https://medium.com/@helloaksarkar

Hey man, do you love my content? Then buy me a coffee> Click here

--

--

Abdul Khaleque

UI/UX Designer - Available for Design your website, mobile apps, web app UX/UI Design Project - www.behance.com/helloaksarkar www.linkedin.com/in/helloaksarkar